Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

***০১ ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রি: হতে সঞ্চয়পত্রের পুন:বিনিয়োগ সুবিধা চালু হয়েছে। পুন:বিনিয়োগ সুবিধা পেতে সঞ্চয়পত্রের মেয়াদপূর্তির পূর্বে ইস্যু অফিসে আবেদন করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। গ্রাহক সশরীরে উপস্থিত হয়ে আবেদন না করলে পুন:বিনিয়োগ সুবিধা পাবেন না। *** পেনশনার সঞ্চয়পত্রের বিনিয়োগকারীগণ ১ ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রি: হতে প্রতি মাসে মুনাফা প্রাপ্য হবেন। উল্লেখ্য ০১ ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রি: তারিখের আগে ক্রয়কৃত পেনশনার সঞ্চয়পত্রও এই সুবিধার আওতায় আসবে।***

পূর্ণ মেয়াদান্তে পরিবার সঞ্চয়পত্র মুনাফার হার: ৭.৫০ লক্ষ টাকা ও এর নিন্মে  ১১.৯৩% এবং ৭.৫০ লক্ষ টাকার উর্দ্ধে ১১.৮০%। পূর্ণ মেয়াদান্তে তিন মাস অন্তর মুনাফা ভিত্তিক সঞ্চয়পত্রে মুনাফার হার: ৭.৫০ লক্ষ টাকা ও এর নিন্মে  ১১.৮২% এবং ৭.৫০ লক্ষ টাকার উর্দ্ধে ১১.৭৭%। পূর্ণ মেয়াদান্তে পাঁচ বছর মেয়াদি বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্রে মুনাফার হার: ৭.৫০ লক্ষ টাকা ও এর নিন্মে  ১১.৮৩% এবং ৭.৫০ লক্ষ টাকার উর্দ্ধে ১১.৮০%। পূর্ণ মেয়াদান্তে পেনশনার সঞ্চয়পত্রে মুনাফার হার: ৭.৫০ লক্ষ টাকা ও এর নিন্মে  ১১.৯৮% এবং ৭.৫০ লক্ষ টাকার উর্দ্ধে ১১.৮০%।

২০২৪-২৫ অর্থ বছরে সঞ্চয়পত্রের অর্জিত মুনাফা হতে কর্তিত উৎসে কর প্রত্যয়নপত্র জেলা সঞ্চয় অফিস/ব্যুরো , জামালপুর অফিস হতে বিতরণ করা হচ্ছে । **** প্রাইজবন্ড ' ড্র ' অনুসন্ধানকারী মোবাইল অ্যাপস ( PBRIS) **** যোগাযোগঃ জেলা সঞ্চয় অফিস/ব্যুরো, জামালপুর।ফোনঃ ০২-৯৯৭৭৭২২০০ মোবাইলঃ ০১৭১৯-৩৯১৩২৯


এক নজরে

আজকের সঞ্চয় প্রকল্প তথা সঞ্চয়ের অতীত ইতিহাস সর্ম্পকে যতদূর জানা যায়, সঞ্চয় ব্যাংকের জনক হিসেবে খ্যাত রেভারেন্ড হেনরি ডানকান ১৮১০ খ্রিষ্টাব্দে স্কটল্যান্ডের এক গীর্জায় প্রখম সঞ্চয় ব্যাংক স্থাপন করেন। ইংল্যান্ডে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের ৬৫ বছর পূর্বে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র সঞ্চয়কারীদের সঞ্চয়ে উদ্বুদ্ধ করতে সরকারিভাবে ‘জাতীয় সঞ্চয় সংস্থা’  আত্মপ্রকাশ করে। বিশ্বযুদ্ধের পর জাতীয় সঞ্চয় সংস্থা ইংল্যান্ডের জাতীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছিল। জনগণকে সঞ্চয়ে উদ্বুদ্ধ করতে এবং ২য় বিশ্বযুদ্ধের কারণে সৃষ্ট মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে এ উপমহাদেশে ১৯৪৪ সালে ভারতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অধীনে সর্বপ্রথম ‘জাতীয় সঞ্চয় সংস্থা’ কাজ শুরু করে। এ সংস্থার প্রধান কার্যালয় ভারতের সিমলায় অবস্থিত ছিল।

অতঃপর ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের পর জাতীয় সঞ্চয়ের কার্যক্রম তদানীন্তন সরকারের অর্থ মন্ত্রণালয়ের অধীনে স্থানান্তরিত হয়।  

তারপর র্দীঘ ৪২ বছর পর জাতীয় সঞ্চয় পরিদপ্তর ২০১৪ সালের ফেব্রুয়ারী মাসে অধিদপ্তরে উন্নীত হয়। জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তর অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের অধিনস্থ একটি অধিদপ্তর।

জেলা সঞ্চয় অফিস/ব্যুরো, জামালপুর- জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তর, প্রধান কার্যালয়, ঢাকার অধীনস্থ একটি জেলা কার্যালয়। জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তর, অভ্যন্তরীন সম্পদ বিভাগ, অর্থ মন্ত্রণালয়ের একটি সংযুক্ত দপ্তর। অত্র জেলা কার্যালয়ের বিভিন্ন কার্যাবলীর মধ্যে অন্যতম কাজগুলো হচ্ছে- জনগণকে সঞ্চয়ে উদ্ধুদ্ধকরণ এবং বিক্ষিপ্তভাবে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা জনগণের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র সঞ্চয়গুলোকে জাতীয় সঞ্চয় প্রকল্পের মাধ্যমে আহরণ করে সরকারের ঘাটতি বাজেটে অর্থায়ন করা; দেশের স্বপ্ল আয়ের জনগণের মধ্যে সঞ্চয়ের প্রবণতা বৃদ্ধি করার মা্ধ্যমে জাতীয় সঞ্চয় বৃদ্ধি; সঞ্চয় প্রকল্প সমূহের মাধ্যমে দেশের বিশেষ জনগোষ্ঠী যেমন- মহিলা, বয়োজ্যেষ্ঠ নাগরিক, অবসরপ্রাপ্ত সরকারী কর্মকর্তা, প্রবাসী বাংলাদেশী, শারীরিক প্র্তিবন্ধী ও সমাজের অনগ্রসর জনগোষ্ঠীকে আর্থিক ও সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর আওতায় আনয়ন; বৈদেশিক নির্ভরতা হ্রাস এবং মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা।